শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ০১:৩৫ অপরাহ্ন
Logo
Title :
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অংশগ্রহণমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ব্যবসায়ীকে আটকের ১৬ ঘন্টা পর টাকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ এসআই খোরশেদ’র বিরুদ্ধে মাদারীপুরে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ হায়রে মানুষ বাবার হাতেও মেয়ে নিlরাপদ না।😥 পার্কের অবৈধ স্থাপনায় বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিলো মসিক; জনমনে স্বস্তি আলোচিত সিসা কারখানার মালিক-ম্যানেজ মাস্টার আ.লীগ নেতা মোশারফ গ্রেফতার জনমনে স্বস্তি বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির প্রাক-বাজেট বিষয়ক আজকের সেমিনারে ‘কৃষিতে বাজেট ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত ময়মনসিংহ অষ্টধারে গৃহবন্দি পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় মামলা

ব্যবসায়ীকে আটকের ১৬ ঘন্টা পর টাকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ এসআই খোরশেদ’র বিরুদ্ধে

রিপোর্টার নাম
  • আপডেটের সময়: মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫
  • ১৪০ টাইম ভিউ

ময়মনসিংহে এক দোকানদারকে রাতে হাতকড়া পরানোর পর ‘টাকা নিয়ে’ ওই ব্যবসায়ীকে ১৬ঘন্টা পর গারদ থেকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার সাবেক ওসি শফিকুল ইসলাম খান ও এসআই খোরশেদ এর বিরুদ্ধে।

এসআই খোরশেদ আলম ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় কর্মরত রয়েছেন। এর আগে, ময়মনসিংহ চরের পরানগঞ্জ বাজার থেকে একরামূল হক নামের এক ব্যবসায়ীকে হাতকড়া পরিয়ে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন,পরে গারতে ১৬ ঘন্টা আটকিয়ে রেখে তার কাছ থেকে (৩৫-হাজার) টাকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে সাবেক ওসি ও এসআই খোরশেদের বিরুদ্ধে।

এবিষয়ে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি শফিকুল ইসলাম খানকে প্রশ্ন করা হলে তিনি টাকা ফিরিয়ে দেওয়া কথা জানান ওই এসআই খোরশেদকে।

গত (২৩ মার্চ ২০২৫) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সদরের পরানগঞ্জ বাজার থেকে একরামূল হক নামের এক ব্যবসায়ীকে আটক করেন এসআই খোরশেদ। টাকা নেয়ার পর ২৪ মার্চ বিকেল ৩ টার দিকে কোতোয়ালি থানা পুলিশ তাকে ছেড়ে দেন বলে অভিযোগ একরামূলের।

একরামূল হক জানান, তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। কোন মানুষের সাথেও ঝামেলা নাই, আমার কোন রাজনৈতিক দলের কর্মীও না, কেন আমাকে হয়রানি করে টাকা নিয়ে নিয়ে ছেড়ে দিলো ওই থানা পুলিশ তা আমার জানা নেই।

এ বিষয়ে ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি মো. আতাউল কিবরিয়া বলেন, এখন আমরা তার বিরুদ্ধে তদন্ত করবো, তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। যদি তাদের বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেলে প্রচলিত আইনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও তিনি জানান।

সাধারণত আমরা জানি কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি গ্রেফতারের আদেশ না হয় তবে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা যায় না। আইজিপির কড়া হুশিয়ারি তবুও থামেনি পুলিশের ঘুষ বানিজ্য। সূত্র বলছে ঘুষ, দুর্নীতি ও মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে হলে সংশ্লিষ্ট ওসি এসআইসহ পুলিশের কর্মকর্তাদের সৎ থাকা জরুরি। কিন্তু দায়িত্বশীল অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তীর স্পষ্ট হচ্ছে।

অভিযোগ উঠেছে, কেউ কেউ ঘুষ-দুর্নীতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত। এছাড়া তারা নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়ায় মাদক ব্যবসা বন্ধ করা যাচ্ছে না। কারণ যেসব ওসি বা সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে চাকরি বা পোস্টিং নেন তারা কর্মস্থলে যোগদান করেই ওই টাকা উঠাতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েন। এজন্য মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগসাজশ করেন। পুলিশের কয়েকজন ওসি এসআইসহ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি ও অবৈধ লেনদেনের বিস্তর অভিযোগ হয়েছে।

অনুগ্রহ করে এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Channel2
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD